Popular posts from this blog
শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু মূর্খ ছিলেন।
শ্রীমদ্ভগবদ গীতা যথাযথ ২/৪৬ শ্লোকের তাৎপর্যে শ্রীমৎ ভক্তিচারু স্বামী লিখেছেন, ........তাই, শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু এই কলিযুগের অধঃপতিত মানুষদের উদ্ধার করার জন্য ভগবানের দিব্য নামের সংকীর্তন করার পথ প্রদর্শন করে গেছেন। মহাপণ্ডিত প্রকাশানন্দ সরস্বতী যখন শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুকে জিজ্ঞেস করেন, যদিও তাঁকে সাক্ষাৎ নারায়ণ বলে মনে হয়, তবু বেদান্ত দর্শন পাঠ না করে তিনি কেন ভাবুকের মতো ভগবানের নাম কীর্তন করছেন। এর উত্তরে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু বলেন, তাঁর গুরুদেব বুঝতে পারেন যে, তিনি অত্যন্ত মূর্খ, তাই তিনি তাঁকে শাসন করে উপদেশ দিলেন যে , বেদান্ত শাস্ত্র অধ্যয়নে তাঁর অধিকার নেই। এই বলে তিনি তাঁকে কৃষ্ণমন্ত্র জপ করার নির্দেশ দিলেন। এই নাম জপ করতে করতে তিনি ভগবদ্ভক্তির ভাবে উন্মাদ হয়ে উঠলেন।...... প্রচারেঃ- আর্যপুত্র। ও৩ম্ শান্তিঃ শান্তিঃ শান্তিঃ।।
পর পুরুষ ও স্ত্রীর সাথে এবং অবিবাহিত পুরুষ ও স্ত্রীর সাথে ব্যভিচার অর্থাৎ সহবাস করা ঘোর অধর্ম।
পর পুরুষ ও স্ত্রীর সাথে এবং অবিবাহিত পুরুষ ও স্ত্রীর সাথে ব্যভিচার অর্থাৎ সহবাস করা ঘোর অধর্ম। তাই পবিত্র বেদে ব্রহ্মচর্য পালনের পর বিবাহ করে স্বামী-স্ত্রী পরস্পরের সম্মতিতে ঋতুগামী হওয়ার আদেশ রয়েছে। হে স্ত্রী-পুরুষ! তুমি বিবাহ করিয়া স্ত্রী-পুরুষ পরস্পরের সম্মতিতে গমন করিবে। 🔷 যেভাবে রাত্রিতে নক্ষত্র জগৎ চন্দ্রের সাথে এবং প্রাণ শরীরের সাথে আচরণ করে। সেভাবে বিবাহ করে স্ত্রী ও পুরুষ একসংগে বার্ত্তা কর। ( ঋগ্বেদ- ১|৫০|২ ) 🔷 সেই পরমাত্মার আজ্ঞা দ্বারা পরস্ত্রীর সহিত পুরুষ এবং পরপুরুষের সহিত স্ত্রী, ব্যভিচারকে ত্যাগ করিয়া বিবাহিত গৃহে নিজ-নিজ স্ত্রী এবং নিজ-নিজ স্বামীর সহিত ঋতুগামী হইবে। ( ঋগ্বেদ- ১|৫০|৩ ) তরুণ-তরুণীদের জন্য যাহারা ইন্দ্রিয় কামি হয়ে এই ব্যভিচারের কামনা করে, তারা যেন এই জ্ঞান অর্জন করে ধর্ম অনুসরণ করে। বর্তমানে ধর্ম জ্ঞান না থাকায় অনেক মানুষই এই ব্যভিচারে লিপ্ত হচ্ছে। আসুন আমরা সবাই আদর্শ ও ধর্মপরায়ণ সমাজ সৃষ্টি করি। প্রচারেঃ- আর্যপুত্র। ও৩ম্ শান্তিঃ শান্তিঃ শান্তিঃ||
Comments
Post a Comment