শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু মূর্খ ছিলেন।


শ্রীমদ্ভগবদ গীতা যথাযথ
২/৪৬ শ্লোকের তাৎপর্যে শ্রীমৎ ভক্তিচারু স্বামী লিখেছেন,
........তাই, শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু এই কলিযুগের অধঃপতিত মানুষদের উদ্ধার করার জন্য ভগবানের দিব্য নামের সংকীর্তন করার পথ প্রদর্শন করে গেছেন। মহাপণ্ডিত প্রকাশানন্দ সরস্বতী যখন শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুকে জিজ্ঞেস করেন, যদিও তাঁকে সাক্ষাৎ নারায়ণ বলে মনে হয়, তবু বেদান্ত দর্শন পাঠ না করে তিনি কেন ভাবুকের মতো ভগবানের নাম কীর্তন করছেন। এর উত্তরে শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু বলেন, তাঁর গুরুদেব বুঝতে পারেন যে, তিনি অত্যন্ত মূর্খ, তাই তিনি তাঁকে শাসন করে উপদেশ দিলেন যে, বেদান্ত শাস্ত্র অধ্যয়নে তাঁর অধিকার নেই। এই বলে তিনি তাঁকে কৃষ্ণমন্ত্র জপ করার নির্দেশ দিলেন। এই নাম জপ করতে করতে তিনি ভগবদ্ভক্তির ভাবে উন্মাদ হয়ে উঠলেন।......

প্রচারেঃ- আর্যপুত্র।
ও৩ম্ শান্তিঃ শান্তিঃ শান্তিঃ।।

Comments

Popular posts from this blog

পর পুরুষ ও স্ত্রীর সাথে এবং অবিবাহিত পুরুষ ও স্ত্রীর সাথে ব্যভিচার অর্থাৎ সহবাস করা ঘোর অধর্ম।